সোমবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯
অফিস ডেস্ক
নবাবগঞ্জ থেকে এম.রুহুল আমিনঃ দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের নির্দেশে এলাকার বেকার যুবক ও মৎস্য চাষীরা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গলদা চিংড়ি চাষ করছে। এতে করে ওই চাষীরা আর্থিকভাবে লাভবান হবেন।
উপজেলার ৩নং গোলাপগঞ্জ ইউনিয়নের ফতেপুর মাড়াষ গ্রামের মৎস্য চাষী মাসুদ রানা এই প্রথমবারের মতো গলদা চিংড়ি চাষ করার কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। গ্রামে একটি পুকুর খনন করে প্রযুক্তি ভিত্তিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে গলদা চিংড়ি চাষে ব্যাপক সম্ভাবনা খুজে পেয়েছেন। মাসুদ রানা জানান- এক সময় সে বেকার অবস্থায় পিতার সংসারে বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
আয় ইনকাম কিছুই ছিল না। মৎস্য অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজস্ব পুকুরে মাছ চাষ করে পথ চলা তার। পাঁচ ছয় মাস পরেই গলদা চিংড়ি বাজার জাত করার উপযোগী হয়েছে। তার এমন উদ্দ্যোগ দেখে উপজেলার অন্যান্য মৎস্য চাষীরা গলদা চিংড়ি চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেন।
সোমবার তার পুকুরে চাষকৃত গলদা চিংড়ি পরিদর্শনের জন্য উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও এলাকার মৎস্য চাষীরা জমা হয় তার পুকুরে। এ উপলক্ষে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শামীম আহম্মেদ এর সভাপতিত্বে মৎস্য মাঠ দিবস হয়েছে। ওই দিবসে বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু রেজা মোঃ আসাদুজ্জামান, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ নাসিরুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছা. পারুল বেগম, উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি এম রুহুল আমিন প্রধান প্রমুখ।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা জানান- ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণ প্রকল্প (২য় পর্যায়) এর আওতায় বাস্তবায়িত ফলাফল প্রদর্শনী কার্যক্রমের মাঠ দিবসে গলদা চিংড়ি পুকুর থেকে উত্তোলন করে প্রদর্শন করা হয়।
মাসুদ রানা স্বপ্ন দেখছে উত্তর জণপদে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গলদা চিংড়ির যে চাষ হয় তা তিনি উৎপাদন করে দেখালেন। মাসুদ রানার বাবা আলহাজ্ব মনছের আলী জানান- দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ছিল মাছ চাষের। পুকুর থেকে বর্তমান বাজারে গলদা চিংড়ি বিক্রি করা হলে ৩ লক্ষাধিক টাকা আর্থিক ভাবে লাভবান হবে সে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান- সারা বিশ্বে বাংলাদেশ মৎস্য চাষে অবদান রেখেছে।
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৭ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে