রবিবার, ০৭ জুলাই, ২০১৯
অফিস ডেস্ক
নবাবগঞ্জ থেকে এম রুহুল আমিন প্রধান:
উত্তর জনপদের পর্যটন কেন্দ্র দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার আশুড়ার বিলে আঁকাবাকা কাঠের সেতু। এক নজর দেখতে দিনাজপুর জেলা প্রশাসনের শীষ্য কর্মকর্তা গনের পরিবার পরিজন নিয়ে বিলে দেখতে এসে এক মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে।
দীর্ঘদিন থেকে অবহেলায় আর অযতেœ পড়ে থাকা শালবনের মাঝখানে আশুড়ার বিলটি এখন দেশের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে ইতোমধ্যেই পর্যটকদের দৃষ্টি কেড়ে নিয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মশিউর রহমান জানান বিলটির উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহন করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরো জানান পর্যটন মন্ত্রনালয় থেকে সম্প্রতি উন্নয়নমুলক কাজের জন্য ৫১ লাখ টাকা অনুদান দেয়া হয়েছে যা পরবর্তীতে প্রকল্প গ্রহন করে করা হবে উন্নয়ন মুলক কাজ। এ বিষয়ে প্রস্তাবিত শেখ রাসেল জাতীয় উদ্যান রক্ষা ও উন্নয়ন কমিটির সভাপতি মোঃ মাহাবুব আলম জানান দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর উদ্যানের শালবনের মাঝে আশুড়ার বিলে যে সমস্ত উন্নয়ন মুলক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে প্রশাসন তা বাস্তবায়ন হলে বিলের পর্যটকদের আগমন ব্যাপক ঘটবে।
এ দিকে নির্মান হওয়া কাঠের সেতুর নাম প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সেতু নামকরন করে উদ্বোধন করেন দিনাজপুর ৬ আসনের সংসদ সদস্য মোঃ শিবলী সাদিক।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর জেলা প্রশাসক মোঃ মাহামুদুল আলম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মশিউর রহমান, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সহ রাজনৈতিক ও বিভিন্ন স্তরের সুশিল সমাজের নেতৃ বৃন্দ ও প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিক গন উপস্থিত ছিলেন।
গত ৫ ই জুলাই নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে দিনাজপুর জেলায় কর্মরত প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা বৃন্দ ও পরিবার সমুহের পুনমির্লনী উপজেলা শিল্প কলা একাডেমীর মাঠে ব্যাটমিন্টন ইনডোর স্টেডিয়ামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মাহামুদুল আলম বলেছেন উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মশিউর রহমান দৃষ্টি নান্দনিক ভাবে উপজেলা পরিষদের শোভা বর্ধন সহ আশুড়ার বিলের যে পদক্ষেপ ও উন্নয়ন মুলক যে কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।
আশুড়ার বিলের উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ডে জেলা প্রশাসক উন্নয়ন কাজে ভুমিকা রাখবেন বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন। প্রতিদিন শত শত নারী পুরুষ আশুড়ার বিলের বিভিন্ন দৃশ্য এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমাচ্ছে আশুড়ার বিলে।
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৭ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে