মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০১৯
অফিস ডেস্ক
ঘোড়াঘাট থেকে মুজিবুর রহমান মুজিব: দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের অপহৃতা কিশোরী মায়া খাতুন উদ্ধারের পর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মোঃ আঃ আউয়ালের নিকট স্বীকারোক্তি মূলক জবান বন্দী দিয়েছে।
যে ভাবে কিশোরী মায়াকে অপহরণ করে ধর্ষণ করা হয়।
বিষয়টি মায়া খাতুন তার পিতাকে জানায়। পিতা মাহবুল আলম মুন্নার পিতাকে বিষয়টি জানায়। এতে মুন্না ক্ষিপ্ত হয়ে মায়া খাতুনকে অপহরণ করবে বলে হুমকী দেয়। গত ১৩ জুন সন্ধ্যা অনুমান ৬টার সময় আব্দুর রাজ্জাকের স্ত্রী পারুল বেগম মায়াকে তাদের বাড়িতে কৌশলে ডেকে নিয়ে যায়।
সেখান থেকে মুন্না ও সুমন মায়াকে মোটর সাইকেলে তুলে ঘোড়াঘাট বাস স্ট্যান্ডে অপহরণ করে নিয়ে যায়। সেখান থেকে মায়াকে একটি সিএনজিতে তুলে গাইবান্ধার পলাশ বাড়িতে একটি স্কুল মাঠে নিয়ে যায়।
মুন্না অনুমান রাত ১০টার সময় স্কুলের একটি ঘরে মায়াকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এর পর বিয়ে করার প্রতিশ্র“তি দিয়ে ঐ রাতেই ঢাকায় যাওয়ার কথা বলে একটি লোকাল বাসে রওনা দেয়।
মুন্না কৌশলে বাস থেকে নেমে পালিয়ে যায়। মায়া কোন উপায় না পেয়ে একাই ঢাকায় পরিচিত এক আত্মীয় এর কাছে যায়। সেখানে এক সপ্তাহ অতিবাহিত করার পর মায়া তার ফুফুর বাড়িতে গাইবান্ধার পলাশ বাড়ির উপজেলার করতোয়াপাড়া গ্রামে আসে।
সংবাদ পেয়ে তার চাচা জাহারুল ইসলাম মায়াকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। পরে মায়ার পিতা মাহবুল আলম বাদি হয়ে ঘোড়াঘাট থানায় মুন্না সহ ৬ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়ের পর মায়া খাতুন উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার আব্দুল আউয়ালের নিকট নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে স্বীকারোক্তি মূলক জবান বন্দী দেয়। মায়ার জবানবন্দী ঘোড়াঘাট থানার শিশু বিষয়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মোঃ রাশেদুজ্জামান মায়া খাতুন এর স্বীকারোক্তি মূলক জবান বন্দী লিপিবদ্ধ করেন।
প্রকাশ: ০৬ ঘন্টা ২৭ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০৬ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০৭ ঘন্টা ২ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০৭ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০৭ ঘন্টা ১০ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০৭ ঘন্টা ১৩ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০৯ ঘন্টা ৯ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১০ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১০ ঘন্টা ১৮ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১০ ঘন্টা ২২ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১০ ঘন্টা ২৭ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১০ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১০ ঘন্টা ৪০ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১০ ঘন্টা ৪৬ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১০ ঘন্টা ৫০ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১০ ঘন্টা ৫৪ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ১ দিন আগে
প্রকাশ: ২ দিন আগে
প্রকাশ: ২ দিন আগে
প্রকাশ: ২ দিন আগে
প্রকাশ: ২ দিন আগে
প্রকাশ: ২ দিন আগে
প্রকাশ: ২ দিন আগে
প্রকাশ: ২ দিন আগে
প্রকাশ: ২ দিন আগে
প্রকাশ: ২ দিন আগে
প্রকাশ: ৩ দিন আগে