সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০
অফিস ডেস্ক
নিউজ ডেস্কঃ মালিক ইবনে হুওয়াইরিস (রা.) বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, নামাজের সময় হলে (একাধিক লোক একসঙ্গে থাকলে) তোমাদের দু’জনের একজন আজান ও ইকামত দেবে। অতঃপর তোমাদের মধ্যে যে বয়সে অধিক বড়, সে ইমামতি করবে।
ফজরের নামাজ জামাতে পড়ার গুরুত্ব সম্পর্কে আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসে এসেছে, আল্লাহর রাসুলকে (সা.) তিনি বলতে শুনেছেন যে জামাতে নামাজ পড়লে একাকী নামাজ পড়ার চেয়ে ২৫ গুণ বেশি সওয়াব হয়। আর ফজরের নামাজে রাতের ও দিনের ফেরেশতারা একত্রিত হন। (বুখারি, হাদিস: ৬৪৮)
এশার নামাজ জামাতে পড়ার গুরুত্ব
আবু মুসা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, (মসজিদ থেকে) যে যত বেশি দূরত্ব অতিক্রম করে নামাজে আসে, তার তত বেশি পুণ্য হবে। আর যে ব্যক্তি ইমামের সঙ্গে নামাজ আদায় করা পর্যন্ত অপেক্ষা করে, তার পুণ্য সে ব্যক্তির চেয়ে বেশি, যে একাকী নামাজ আদায় করে ঘুমিয়ে পড়ে। (বুখারি, হাদিস: ৬৫১)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, মুনাফিকদের জন্য ফজর ও এশার নামাজ অপেক্ষা অধিক ভারী নামাজ আর নেই। এ দুই নামাজের কী ফজিলত, তা যদি তারা জানত, তবে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তারা (জামাতে) উপস্থিত হতো। (রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন) আমি ইচ্ছা করেছিলাম যে মুয়াজ্জিনকে ইকামত দিতে বলি এবং কাউকে লোকদের ইমামতি করতে বলি, আর আমি নিজে একটি আগুনের মশাল নিয়ে গিয়ে অতঃপর যারা নামাজে আসেনি, তাদের ওপর আগুন ধরিয়ে দিই। (বুখারি, হাদিস : ৬৫৭)
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৭ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে