বুধবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২১
অফিস ডেস্ক
নিউজ ডেস্কঃ খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন, বর্তমানে দেশে খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে ৭ লাখ ১১ হাজার মেট্রিক টন। অভ্যন্তরীণভাবে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় খাদ্যশস্য সংগ্রহ না হওয়ায় সরকার ১৪ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সরকারি দলের সাংসদ আলী আজমের প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
খাদ্যমন্ত্রী জানান, চলতি আমন মৌসুমে ৬ লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল ও ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল ও ২ দশমিক শূন্য ৭ মেট্রিক টন সংগ্রহ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত সংগ্রহ আশানুরূপ না হওয়ায় সরকার মজুত বৃদ্ধির জন্য ১০ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ৪ লাখ মেট্রিট টন গম আমাদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই আমদানি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ ছাড়া বাজার স্থিতিশীল রাখতে বেসরকারি চাল আমদানির শুল্ক ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে।
বিএনপির সাংসদ আমিনুল ইসলামের প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী জানান, সরকার চলতি অর্থবছরে জি টু জি ভিত্তিতে রাশিয়া থেকে ২ দশমিক ১৬ মেট্রিক টন গম আমদানি করেছে। এ ছাড়া ভারত থেকে তিন লাখ মেট্রিক টন সেদ্ধ চাল ও এক লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল এবং আর্জেন্টিনা থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের অক্টোবর পর্যন্ত চিনি, ভোজ্যতেল, ফলমুল, মসলা, পেঁয়াজ, ডালসহ ২ হাজার ৩৮ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলারের খাদ্যদ্রব্য আমদানি করা হয়েছে। সরকারি দলের এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানান, জুলাই ২০২০ থেকে বাংলাদেশ চীনের বাজারে ৮ হাজার ২৫৬টি পণ্য (দেশটিতে রপ্তানি পণ্যের ৯৭%) শুল্কমুক্তভাবে প্রবেশ করতে পারছে।
বিএনপির গোলাম মোহাম্মদ সিরাজের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ২০১৯-২০ অর্থবছরে রপ্তানি আয় ছিল ৩৯ হাজার ৭৫৫ দশমিক ২৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমদানি ব্যয় ছিল ৫৫ হাজার ৬৩৪ দশমিক ৮৩ মার্কিন ডলার। মোট বাণিজ্য ঘাটতি ১৫ হাজার ৮৭৯ দশমিক ৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। করোনা মহামারির কারণে পূর্ববর্তী অর্থবছরের তুলনায় গত অর্থবছরে ১৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমেছে।
গোলাম মোহাম্মদ সিরাজের প্রশ্নের জবাবে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানবিষয়ক মন্ত্রী ইমরান আহমদ বলেন, করোনাকালে (এপ্রিল ২০২০ থেকে ৩০ ডিসেম্বর ২০২০) বিদেশ থেকে মোট ৪ লাখ ৮ হাজার ৪০৮ জন কর্মী ফেরত এসেছেন। তাঁদের মধ্যে নারী ৪৯ হাজার ৯২৪ জন। ফেরত কর্মীদের মধ্যে যেমন কর্মহীন হয়ে পড়া রয়েছে, তেমন চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে স্বাভাবিকভাবে ফেরতও রয়েছেন।
প্রকাশ: ৩ মিনিট আগে
প্রকাশ: ৯ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৬ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২১ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২৮ মিনিট আগে
প্রকাশ: ৩৫ মিনিট আগে
প্রকাশ: ৪৮ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০১ ঘন্টা ১২ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০১ ঘন্টা ২৯ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০১ ঘন্টা ৩৪ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০১ ঘন্টা ৩৯ মিনিট আগে
প্রকাশ: ০১ ঘন্টা ৫১ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৭ ঘন্টা ৫২ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৭ ঘন্টা ৫৩ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৮ ঘন্টা ৩ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৮ ঘন্টা ২৭ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৮ ঘন্টা ৩৪ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৮ ঘন্টা ৪৬ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৮ ঘন্টা ৫১ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৮ ঘন্টা ৫৯ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৯ ঘন্টা ৫ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৯ ঘন্টা ৩৯ মিনিট আগে
প্রকাশ: ১৯ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২০ ঘন্টা ৭ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২০ ঘন্টা ১৬ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২০ ঘন্টা ২৮ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২০ ঘন্টা ৩৯ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২০ ঘন্টা ৪৭ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২০ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২১ ঘন্টা ৪ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২১ ঘন্টা ১৩ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২১ ঘন্টা ১৯ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২১ ঘন্টা ২৮ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২১ ঘন্টা ৩৬ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২১ ঘন্টা ৪২ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২১ ঘন্টা ৫১ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২১ ঘন্টা ৫৮ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২২ ঘন্টা ২৫ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২৩ ঘন্টা ৩৪ মিনিট আগে
প্রকাশ: ২৩ ঘন্টা ৩৭ মিনিট আগে