মঙ্গলবার, ০২ মার্চ, ২০২১
অফিস ডেস্ক
নিউজ ডেস্কঃ তিসির বীজ বা ফ্ল্যাক্সসিড হল এক প্রকার ফাংশনাল ফুড ৷ এর পুষ্টিগুণের কোনও তুলনা হয় না। দেখতে খয়েরি আর খেতে মচমচে এই বীজে শরীরের জন্য উপকারী লিগন্যানস, ফাইবার, প্রোটিন, আলফা লিনোলেনিক অ্যাসিড বা ওমেগা থ্রির মতো পলিআন স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়।
অন্যান্য খাবারের চেয়ে ৮০০ গুণ বেশি লিগন্যানস থাকায় এ বীজটিকে সুপারফুড বলা হয়। এই বীজ থেকে সর্বাধিক উপকার পেতে হলে ফ্ল্যাক্সসিড তেল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া এই বীজ ভিজিয়ে রেখে খেলে বা গুঁড়ো করে খেলে এটি শরীরে তাড়াতাড়ি মিশে যায়। সকালে সিরিয়ালের সঙ্গে বা দই দিয়ে এই বীজ খেলেও উপকার পাওয়া যায়। প্রতি দিন একটু করে তিসির বীজ খেলে আরো যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়-
হজম ক্ষমতা বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: তিসির বীজ ডায়েটরি ফাইবার সমৃদ্ধ। এটিতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় দুই ধরনের ফাইবার রয়েছে। দ্রবণীয় ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং অন্ত্রের টক্সিন বের করতে সহায়তা করে। সেই সঙ্গে এই বীজ হজমক্ষমতা বাড়াতেও ভূমিকা রাখে।
ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে তিসির বীজ খুব কার্যকরী। ফ্ল্যাকসিডে অদ্রবণীয় ফাইবারগুলি লিগন্যান দিয়ে তৈরি যা রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস করে।
হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে: তিসির বীজ অ্যামিনো অ্যাসিড, আর্জিনাইন এবং গ্লুটামাইন দ্বারা সমৃদ্ধ। এসব উপাদান হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে। তিসি বীজ রক্তচাপ কমায়, খারাপ কোলেস্টেরল কমায়, ধমনীতে কোনও বস্তু জমা হওয়া রোধ করে। এ কারণে এই বীজ পরোক্ষভাবে স্ট্রোক বা হৃদরোগও প্রতিরোধ করে।
ক্যানসারের ঝুঁকি কম করে: তিসির বীজে লিগন্যান থাকায় এটি কোলন, প্রসটেট, স্তনের ক্যানসার রোধ করে। এর অ্যান্টি অ্যাঞ্জিওজেনিক উপাদান শরীরে টিউমার হতে বাধা দেয়।
স্নায়ুতন্ত্রের জন্য ভালো: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ তিসির বীজ স্নায়ুর জন্য উপকারী। এটি স্নায়ু ভালো রাখতে ভূমিকা রাখে।
চুল ও ত্বক সুন্দর রাখে: তিসির বীজের জেল ত্বক এবং চুলের জন্য দারুণ উপকারী। এটি ফ্লেকি বা খসখসে এবং রুক্ষ ত্বকের উপর খুব ভালো কাজ করে। নিয়মিত তিসি খেলে বা তেল লাগালে ত্বক নরম হয়। শুষ্ক স্কাল্প আর্দ্রও করে এই বীজ।
প্রকাশ: ৪৫০ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫০ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫০ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫০ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫০ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৬ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৬৩ দিন আগে