রবিবার, ০৭ মার্চ, ২০২১
অফিস ডেস্ক
নিউজ ডেস্কঃ আচার ও আচার জাতীয় খাবার হিসেবে তেঁতুল বেশ জনপ্রিয়। কেবল ফল হিসেবে এর পরিচিতি থাকলেও, তেঁতুলের বিচিও যে উপকারী তা জানেন কজন? দেশীয় উৎপাদনে বাজারের চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না বলে এখন আমদানি হচ্ছে তেঁতুলের বিচি।
কিন্তু কী কাজে লাগে তেঁতুলের বিচি? বাংলাদেশে সম্প্রতি ভারত থেকে ৯০ মেট্রিক টন তেঁতুলের বিচি আমদানি করা হয়েছে। তেঁতুল পরিচিত ফল হলেও, তেঁতুলের বিচি আমদানি করার কথা সচরাচর শোনা যায় না। আর তেঁতুলের বিচি যে একেবারে ফেলনা নয়, তা বোঝা যাচ্ছে যখন জানা গেল প্রতি টন তেঁতুলের বিচি ২০০ মার্কিন ডলার মূল্যে আমদানি করা হয়েছে।
তেঁতুলের বিচি আমদানিকারক সত্যজিৎ দাস বিবিসিকে বলেছেন, বাংলাদেশে মূলত পাটকল ও কাপড়ের মিলে সুতা রং করার কাজে তেঁতুল বিচি ব্যবহার করা হয়। তিনি বলেছেন, সুতার রং টেকসই করার কাজে বহুদিন ধরেই তেঁতুল বিচি ব্যবহার করা হয়।
এছাড়া মশার কয়েল তৈরির কাজে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার হয় তেঁতুল বিচি। দেশে মশার উপদ্রব বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে স্থানীয় যেসব উদ্যোক্তারা এখন কয়েল তৈরি করছেন, তারাই এই আমদানিকৃত তেঁতুলের বিচির বড় ক্রেতা।এসব শিল্প উৎপাদন কেন্দ্রিক প্রয়োজনের বাইরে তেঁতুল বিচি ঔষধি গুনের কারণেও খুবই দরকারি একটি জিনিস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক শামীম শামছি বলেছেন, তেঁতুল বিচি ইউনানি, আয়ুর্বেদ, হোমিও এবং অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার হয়।
তিনি বলেছেন শুষ্ক চোখের চিকিৎসায় যে ড্রপ তৈরি হয়, তাতে তেঁতুল বিচি ব্যবহার করা হয়। এছাড়া পাকস্থলীর গোলযোগ, লিভার ও গল-ব্লাডারের সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে তেঁতুল বিচি। গর্ভকালীন বমিভাব ও মাথাঘোরার সমস্যায় তেঁতুল বিচির শরবত উপকারী। তেঁতুল বিচি গরম পানিতে ফুটিয়ে এক ধরণের আঠা তৈরী করা হয়, যা ছবি আকার কাজে ব্যবহার করা হয়।
প্রকাশ: ৫৬০ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬০ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬০ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬০ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬০ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬২ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬২ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬২ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬২ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬২ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬২ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬২ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬২ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬২ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৬৬ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭১ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭১ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭১ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭১ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭১ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭১ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭১ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৫৭৩ দিন আগে