বুধবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১
অফিস ডেস্ক
আপাতত সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধির সরকারের কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তবে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির জন্য বিসিএস বাদে যেসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগ বিভিন্ন ক্যাটাগরির সরকারি চাকরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারেনি, সেসব প্রতিষ্ঠানকে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকাশিতব্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীদের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ২৫শে মার্চ ২০২০ তারিখ নির্ধারণ করার অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে বিএনপির সদস্য মোশাররফ হোসেনের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আগে বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বড় ধরনের সেশনজট থাকলেও বর্তমানে উল্লেখযোগ্য সেশনজট নেই বললেই চলে। ফলে শিক্ষার্থীরা সাধারণত ১৬ বছরে এসএসসি, ১৮ বছরে এইচএসসি, ২৩/২৪ বছরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করে থাকে। সাধারণ প্রার্থীদের জন্য চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। বিধায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পরও তারা চাকরিতে আবেদনের জন্য কমপক্ষে ৬-৭ বছর সময় পেয়ে থাকে। এছাড়া ৩০ বছর বয়সসীমার মধ্যে একজন প্রার্থী চাকরির জন্য আবেদন করলে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ২/১ বছর সময় লাগলেও তা গণনা করা হয় না।’
তিনি আরও বলেন, ‘সম্প্রতি চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা ৫৭ হতে ৫৯ বছরে উন্নীত হওয়ার ফলে বর্তমানে শূন্যপদের সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই কমেছে।
এই প্রেক্ষাপটে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি করা হলে বিভিন্ন পদের বিপরীতে চাকরিপ্রার্থীদের সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে। ফলে নিয়োগের ক্ষেত্রে বেশি প্রতিযোগিতার সৃষ্টি হতে পারে। এতে করে যাদের বয়স বর্তমানে ৩০ বছরের বেশি তারা চাকরিতে আবেদন করার সুযোগ পেলেও ৩০ এর কম বয়সী প্রার্থীদের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হতে পারে।’
ওই এমপির প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক, প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, জনপ্রশাসনের ১৭০ জন কর্মকর্তা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন।
সরকারি দলের আলী আজমের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, ২০১০ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত ২৮তম থেকে ৩৯তম বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে ৩৫ হাজার ৬০৩ জন প্রার্থীকে ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ করেছে। এ সময়ে নন-ক্যাডার প্রথম শ্রেণির পদে ৫ হাজার ১৪৩ জন ও দ্বিতীয় শ্রেণির পরে ৫ হাজার ৭৪৩ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে পিএসসি।
সূত্রঃ শীর্ষনিউজ/এম
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪১ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৪৭ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫২ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে
প্রকাশ: ৪৫৪ দিন আগে