বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১
অফিস ডেস্ক
অবশেষে ভেঙে গেল ‘সা রে গা মা পা’খ্যাত গায়ক মাইনুল আহসান নোবেলের সংসার। স্ত্রী মেহরুবা সালসাবিলের কাছ থেকে বিচ্ছেদের নোটিশ পেয়েছেন তিনি।
বিষ খাওয়ানো হয়েছে এটা কীভাবে বুঝলেন- জানতে চাওয়া হলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘“তামাশা” গান যখন রিলিজ হয় তখনই ঘটনাটি ঘটেছিল। সে আমাকে অতিরিক্ত মাদক খাওয়াতো। এটা মাদক বলেন আর মদ-ই বলেন অতিরিক্ত খেলে কিন্তু মস্তিষ্কে আক্রমণ করে। সে সেটাই করেছে।’
বিচ্ছেদপত্র হাতে পাওয়ার বিষয়ে এ গায়ক বলেন, ‘এক/দেড় মাস আগে ডিভোর্স লেটার পাইছি। আমার ঢাকার বাসাতেও পাঠানো হয়েছে। লেটার পাওয়ার পর সিটি করোপরেশেন থেকে ডাকে। আমে এখনও ডাকেনি। সম্ভবত আমার ডিভোর্স হয়ে গেছে।’
বিচ্ছেদের কারণ কী উল্লেখ করা হয়েছে- জানতে চাইলে নোবেল বলেন, ‘দুজনের সঙ্গে সঙ্গে বনিবনা হয় না। সে আমার অনেক বড় ক্ষতি করেছে। আমার কাছে তথ্য আছে বাংলাদেশের সেলিব্রেটি তাকে হায়ার করেছে। আমার ক্যারিয়ার নষ্ট করার জন্য। বড় এক সেলিব্রেটি তার সঙ্গে আছে।’
নোবেল অভিযোগ করেন তার পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয়পত্র গায়েব করে দিয়েছেন সালসাবিল। ব্যাংক থেকেও বড় অঙ্কের টাকা সরিয়েছেন তিনি।
‘সে আমার পাসপোর্ট, এনআইডি গায়েব করে দিয়েছে। আমার ব্যাংকে ৩০ লক্ষ টাকা সরিয়ে ফেলেছে। এই আরকি। তবে আমি মাইন্ড করিনি। আমার বউ ৩০ লক্ষ কেন কলিজা কেটে নিয়ে গেলেও আমি মাইন্ড করি না। কিন্তু বলব, বড় বাঁচা বেচে গেছি। শুধুই তাই নয়, সে আমাকে মারধর করেছে। আমাকে বিষ পর্যন্ত খাওয়ানো হয়েছিল। আমি তো ধনুষ্টংকার রোগে মারাই যেতাম’, যোগ করেন এ গায়ক।
তিনি জানান, ছয় মাস আগে এ ঘটনা ঘটেছিল। আক্ষেপ করে নোবেল আরও বলেন, ‘বউটা যদি জেনুইন না হয়, যদি হায়ার করা হয় তাহলে তো সমস্যা। বেঁচে গেছি এটাই বড় কথা।’ এদিকে অভিযোগগুলো নিয়ে কথা বলতে গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে সালসাবিলের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
শীর্ষনিউজ/এসএসআই
প্রকাশ: ৬২৯ দিন আগে
প্রকাশ: ৬২৯ দিন আগে
প্রকাশ: ৬২৯ দিন আগে
প্রকাশ: ৬২৯ দিন আগে
প্রকাশ: ৬২৯ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩১ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩১ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩১ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩১ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩১ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩১ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩১ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩১ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩১ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩৩ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৩৫ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪০ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪০ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪০ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪০ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪০ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪০ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪০ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪২ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪২ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪২ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪২ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪২ দিন আগে
প্রকাশ: ৬৪২ দিন আগে